ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ৯ মে ২০২৪, ২৬ বৈশাখ ১৪৩১, ২৯ শাওয়াল ১৪৪৫

মাভাবিপ্রবিতে জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ফেলোশিপ পেলেন যারা

প্রকাশনার সময়: ৩০ ডিসেম্বর ২০২২, ২০:১৩

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের অধীনে জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ফেলোশিপ ২০২২-২০২৩ এর জন্য মনোনীত হয়েছেন মাভাবিপ্রবির ১১৫ শিক্ষার্থী। ফেলোশিপপ্রাপ্তরা প্রত্যেকে গবেষণার জন্য ৫৪ হাজার টাকা পাবেন।

জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ফেলোশিপ এ খাদ্য ও কৃষিবিজ্ঞান গ্রুপের চূড়ান্ত ফলাফলে মাভাবিপ্রবি থেকে ১৪ শিক্ষার্থী, ভৌত, জৈব ও অজৈব বিজ্ঞান, প্রকৌশল ও পরিবেশ বিজ্ঞান, নবায়নযোগ্য শক্তিবিজ্ঞান, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ন্যানোটেকনোলজি লাগসই প্রযুক্তি গ্রুপের চূড়ান্ত ফলাফলে ৫৭ শিক্ষার্থী, জীববিজ্ঞান ও চিকিৎসা বিজ্ঞান গ্রুপের চূড়ান্ত ফলাফলে ৪৪ শিক্ষার্থী মনোনীত হয়েছেন।

খাদ্য ও কৃষিবিজ্ঞান গ্রুপের মনোনীত ১৪ গবেষক/শিক্ষার্থীরা প্রত্যেকেই ফুড টেকনোলজি এন্ড নিউট্রিশনাল সায়েন্স (এফ.টি.এন.এস) বিভাগের। তারা হলেন- কহিনুর আক্তার, মো. রাসেল মাহমুদ, মো. আসিকুর রহমান, মারজিনা আক্তার, মো. আব্দুল কাদির, সন্ঞ্চিতা সরকার, সুদিপ্ত দাস শুভ, তানিয়া খানম লিজা, শারমিন আক্তার, মো. আল শাহরিয়া রোকন, মারিয়া উলফাত আনান, আমিনা আক্তার উর্মি, লামিয়া আফরোজ বাশি ও সুমাইয়া রহমান।

ভৌত, জৈব ও অজৈব বিজ্ঞান, প্রকৌশল ও পরিবেশ বিজ্ঞান, নবায়নযোগ্য শক্তিবিজ্ঞান, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ন্যানোটেকনোলজি লাগসই প্রযুক্তি গ্রুপের চূড়ান্ত ফলাফলে ৫৭ শিক্ষার্থী মনোনীত হয়েছেন। তারা হলেন তাসমিয়া তামান্না (পরিসংখ্যান), উম্মে হাবিবা (ইএসআরএম), রিমন আহমেদ (টিই), আসিখা জান্নাত রত্মা (ইএসআরএম), আরাফ মাহমুদ (পদার্থ), সাদিয়া সুমনা চৌধুরী (ইএসআরএম), মো. রুহুল আমিন (ইএসআরএম), প্রজ্ঞা লাবনী (ইএসআরএম), মো. গোলাম মুক্তাদির (পদার্থ), মো. ফাহিমুজ্জামান (টিই), আফরো শিরিন লোভা (পদার্থ), শাহাবুল হোসেন (টিই), লুবনা জাহান সরকার হানি (রসায়ন), সুফিয়া আক্তার (ইএসআরএম), লামিয়া আফরোজ সেতু (পরিসংখ্যান), মো. ওয়াহিদুর রহমান (সিএসই), নাজিয়া নওশিন (ইএসআরএম), সাদিয়া জাহান (পরিসংখ্যান), হাসিয়া খাতুন (গনিত), আতকিয়া ফিরোজ (পদার্থ), রুপা (পদার্থ), মো. রাসেদুল ইসলাম (গনিত), শুভ সরকার (গনিত), শেখ সোহানুর রহমান (টিই), সেলিম তালুকদার (রসায়ন), মো. মজনু মিয়া (ইএসআরএম), মোহাম্মদ আলী (পরিসংখ্যান), রাইসা তাবাচ্ছুম (গনিত), হ্যাপি (ইএসআরএম), মো. মইনুদ্দিন ( সিএসই), মাহমুদুল হাসান (আইসিটি), মোঃ হাসানুর হাবিব (ইএসআরএম), রোমানা ফেরদৌস (পদার্থ), জিনাত মাহজাবিন সুইটি (ইএসআরএম), নাহিদ প্রান্ত (ইএসআরএম), নুসরাত জাহান (গনিত), মো. নাদিম হোসেন ভুইঁয়া (ইএসআরএম), জয় মধু (ইএসআরএম), মেহেনাজ আক্তার মিমি (গনিত), তাসনিম (পরিসংখ্যান ), সাওলিন খান সূচি (পদার্থ), মোঃ মাসুদ ইবনে হুসনাত (ইএসআরএম), তাসনিম হোসেন (ইএসআরএম), মো. মাহবুব ইসলাম (আইসিটি), মোছা. কানিজ ফারহাত (ইএসআরএম), রূবা ইয়াসমিন (ইএসআরএম), মীর সালেহ আহমেদ (ইএসআরএম), তৌকি তাহমিদ (গনিত), জান্নাতুল মাওয়া তৃষ্ণা (পদার্থ), হালিমা খাতুন (গনিত), ইসরাত খান (পদার্থ), বর্নভা কর (পদার্থ), হৃদয় চন্দ্র চন্দ (ইএসআরএম), মো. বাবুল মিয়া (পরিসংখ্যান), রুদাইবা আদনিনা (ইএসআরএম), পুনম মুন্সি (পদার্থ) ও সুমিত রায় (পরিসংখ্যান)।

জীববিজ্ঞান ও চিকিৎসা বিজ্ঞান গ্রুপের চূড়ান্ত ফলাফলে মনোনীত শিক্ষার্থীরা হলেন- ঐশ্বরিয়া সেন (বিজিই), সুমাইয়া আক্তার (বিজিই), শামিমা আক্তার সুমি (ফার্মেসি), খাদিজা তুল কোবরা (বিএমবি), ইশরাত জাহান স্বর্ণা (বিএমবি), কওসার মিয়া (বিজিই), আজরিন আহমেদ (বিজিই), মো. সালমান হক (ফার্মেসি), সাইফুল ইসলাম (বিএমবি), সাইফুল ইসলাম রায়হান (বিএমবি), তানিয়া খাতুন (বিজিই), রিফাত শহীদ শাম্মী (ইএসআরএম), আইরিন আক্তার রিতু (বিএমবি), উম্মে হাফসা নিশু (বিজিই), জান্নাতুল ইফতি ইকরা (বিএমবি), মশিউর রহমান মাহিন (বিজিই), পলি ঘোষ (বিজিই), রাজন হোসেন (ফার্মেসি), মাহমুদা রহমান মিতি (ফার্মেসি), ফারমিন সুলতানা (বিএমবি), ইশরাত জাহান স্বর্না (বিএমবি), মহসিনা আক্তার (ফার্মেসি), মো. শাকিল (ফার্মেসি), ফাতেহ আল মুজিব (ফার্মেসি), মোঃ আবু সাঈদ (ফার্মেসি), আজমা সামিহা আশা (বিজিই), ফারজানা আক্তার হিরা (বিএমবি), রাকিবুল হোসেন (বিএমবি), নিশাত জাহান বিন্তু (বিজিই), অপু ধর (ফার্মেসি), তাপস সরকার (বিএমবি), সিরাজুল ইসলাম (বিএমবি), আশিক (বিজিই), সোনিয়া (ফার্মেসি), ইতি আক্তার (বিজিই), সেঁজুতি শাফিফ আদ্রিতা (বিজিই), সোহানা ফেরদৌস (ইএসআরএম), দীপ্ত চন্দ্র (বিএমবি), মো. সাদমান সাকিব (বিজিই), সানজিদা ইসলাম (বিএমবি), আফিয়া জাফরিন তিশা (বিজিই), সাথি (ফার্মেসি), শায়েখ মোহাম্মদ আব্দুলাহ (বিএমবি) ও মো. শরিফুল ইসলাম (বিজিই)।

উল্লেখ্য যে, ১৯৭৭-১৯৭৮ অর্থ বছর থেকে জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ফেলোশিপ (NST) প্রবর্তন করা হয়েছে। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়/গবেষণা প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত/গবেষণারত এমএস, এমফিল, পিএইচডি এবং পোস্ট-ডক্টরাল পর্যায়ের ছাত্র-ছাত্রী/গবেষকদের এই অনুদান প্রদান করা হয়। মোট ৩টি গ্রুপে এই ফেলোশিপ প্রদান করা হয়।

(১) ভৌত, জৈব ও অজৈব বিজ্ঞান, প্রকৌশল ও পরিবেশ বিজ্ঞান, নবায়নযোগ্য শক্তি বিজ্ঞান, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ন্যানোটেকনোলজি লাগসই প্রযুক্তি। (২) জীববিজ্ঞান ও চিকিৎসাবিজ্ঞান। এবং (৩) খাদ্য ও কৃষি বিজ্ঞান।

গত অর্থবছরে (২০২০-২০২১) টাঙ্গাইলের মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (মাভাবিপ্রবি) ১০৯ শিক্ষার্থী পেয়েছিলেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ফেলোশিপ। যা (২০২১-২০২২) এ বেড়ে ১১৫ জনে দাঁড়িয়েছে।

নয়াশতাব্দী/এমএস

নয়া শতাব্দী ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন

মন্তব্য করুন

এ সম্পর্কিত আরো খবর
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

আমার এলাকার সংবাদ