রাজবাড়ী-২ (পাংশা, বালিয়াকান্দি, কালুখালী) আসনে চলছে ব্যাপক প্রচার-প্রচারণা। পোস্টার মাইকিং গণসংযোগ ব্যাস্ত সময় পার করছেন প্রার্থীরা। নৌকা আর ঈগল মার্কার প্রার্থীর মধ্যে চলছে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ।
এই আসনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ প্রার্থী ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা জিল্লুল হাকিম (নৌকা), স্বতন্ত্র প্রার্থী বাংলাদেশ কৃষক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ঢাকাস্থ রাজবাড়ী জেলা সাংবাদিক সমিতির সভাপতি নুরে আলম সিদ্দিকী হক (ঈগল পাখি) জাতীয় সমাজিতান্ত্রিক দল (জাসদ) মনোনীত সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুল মতিন মিয়া (মশাল), জাতীয় পাটি মনোনীত প্রার্থী, অ্যাডভোকেট শফিউল আজম খান (লাঙ্গল) তৃণমূল বিএনপি মনোনীত মো. ফজলুল হক (সোনালি আশ) মুক্তিজোট মনোনীত প্রার্থী আবদুল মালেক মন্ডল (ছড়ি) নির্বাচনি মাঠে রয়েছেন।
এলাকার ভোটাররা জানান, রাজবাড়ী-২ আসনে প্রতিটি পাড়া মহল্লায়, হাট- বাজার, মাঠ-ঘাট চষে বেড়াছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা জিল্লুল হাকিম (নৌকা), স্বতন্ত্র প্রার্থী বাংলাদেশ কৃষক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ঢাকাস্থ রাজবাড়ী জেলা সাংবাদিক সমিতি সভাপতি নুরে আলম সিদ্দিকী হক (ঈগল পাখি)। মূলত এই দুই প্রার্থীর মধ্যেই মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে বলে মনে করছেন এলাকাবাসী।
স্বতন্ত্র প্রার্থী ও বাংলাদেশ কৃষক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক নুরে আলম সিদ্দিকী হক বলেন, ইতোমধ্যে বেশ কিছু জায়গায় তার প্রচারে বাধা দেওয়া ও বিভিন্ন স্থানে রাতের অন্ধকারে তার পোস্টার খুলে ফেলা হচ্ছে। একটি অশুভ শক্তি এই কাজ করছে। প্রশাসন নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করায় জেগে উঠেছে মানুষ।
নৌকা মনোনীত প্রার্থী জিল্লুল হাকিম বলেন, প্রশাসন এখন স্বতন্ত্র প্রার্থীকে মূল প্রার্থী ভাবছেন। অভিযোগ দিয়ে আমার কর্মীদের হয়রানি করা হচ্ছে। সাংবাদিকরাও স্বতন্ত্র প্রার্থীর পক্ষে কাজ করছে। আমি তাদের সাংবাদিক মনে করি না, তারা হলুদ সাংবাদিক।
নয়াশতাব্দী/জেডএম
মন্তব্য করুন
আমার এলাকার সংবাদ