ঢাকা, সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১, ১১ জিলকদ ১৪৪৫

বইমেলার ২৩তম দিনে ১৯৭ নতুন বই

প্রকাশনার সময়: ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২২:০২ | আপডেট: ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২২:০৬

অমর একুশে বইমেলায় শুক্রবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) বইমেলার ২৩তম দিনেও প্রকাশিত হয়েছে ১৯৭টি নতুন বই। ছুটির দিন মেলা শুরু হয়েছে সকাল ১১টায় এবং চলে রাত ৯টা পর্যন্ত।

মেলার শেষ শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টায় শিশু-কিশোর চিত্রাঙ্কন, আবৃত্তি ও সংগীত প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার দেওয়া হয়। এ সময় অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন বাংলা একাডেমির সচিব (অতিরিক্ত দায়িত্ব) ড. মো. হাসান কবীর।

প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নজরুল ইনস্টিটিউটের নির্বাহী পরিচালক এ এফ এম হায়াতুল্লাহ। সভাপতিত্ব করেন বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক কবি মুহম্মদ নূরুল হুদা।

শিশু-কিশোর চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতায় ক-শাখায় প্রথম হয়েছেন ওয়াফিয়া নূর, দ্বিতীয় হয়েছেন আর্লিন আহমেদ সানভী, তৃতীয় হয়েছেন তাইফা জান্নাত। খ-শাখায় প্রথম হয়েছেন সৌভিক সাহা, দ্বিতীয় হয়েছেন প্রত্যুষা রায়, তৃতীয় হয়েছেন শাফিন উদ্দিন আহাম্মেদ। গ-শাখায় প্রথম হয়েছেন স্বস্তি চৌধুরী, দ্বিতীয় হয়েছেন সপ্তনীল হাওলাদার ঐশী, তৃতীয় হয়েছেন সুয়েত আহমেদ নিহাল।

শিশু-কিশোর আবৃত্তি প্রতিযোগিতায় ক-শাখায় প্রথম হয়েছেন ফারহিনা মোস্তাক আযওয়া, দ্বিতীয় হয়েছেন অংকিতা সাহা রুদ্র এবং তৃতীয় হয়েছেন ফাবলিহা মোস্তাক আরওয়া। খ-শাখায় প্রথম হয়েছেন সমৃদ্ধি সূচনা স্বর্গ, দ্বিতীয় হয়েছেন সুবহা আলম এবং তৃতীয় হয়েছেন অন্বেষা পণ্ডিত এবং গ-শাখায় প্রথম হয়েছেন সিমরিন শাহীন রূপকথা, দ্বিতীয় হয়েছেন আবদুল্লাহ আল হাসান মাহি এবং তৃতীয় হয়েছেন তাজকিয়া তাহরীম শাশা।

শিশু-কিশোর সংগীত প্রতিযোগিতার ক-শাখায় প্রথম হয়েছেন নীলান্তী নীলাম্বরী তিতির, দ্বিতীয় হয়েছেন রোদসী আদৃতা এবং তৃতীয় হয়েছেন নৈঋতা ভৌমিক। খ-শাখায় প্রথম হয়েছেন তানজিম বিন তাজ প্রত্যয়, দ্বিতীয় হয়েছেন সুরাইয়া আক্তার এবং তৃতীয় হয়েছেন রোদসী নূর সিদ্দিকী। গ-শাখায় প্রথম হয়েছেন কে. এম. মুনিফ ফারহান দীপ্ত, দ্বিতীয় হয়েছেন নবজিৎ সাহা এবং তৃতীয় হয়েছেন সরকার একান্ত ঐতিহ্য।

এরপর বিকেল ৪টায় বইমেলার মূলমঞ্চে অনুষ্ঠিত হয় আখতারুজ্জামান ইলিয়াসকে নিয়ে আলোচনা অনুষ্ঠান। এতে প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন মামুন হুসাইন। আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন ওয়াসি আহমেদ এবং জাফর আহমদ রাশেদ। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন অধ্যাপক খালিকুজ্জামান ইলিয়াস।

আলোচকরা বলেন, বাংলা সাহিত্যের অত্যন্ত শক্তিমান লেখক আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের সাহিত্য দর্শন, সংশীয় দৃষ্টিভঙ্গি ও নিজস্ব চিন্তাভাবনা সম্পর্কে জানতে হলে তার সাহিত্য পাঠ একান্ত জরুরি। তিনি ছিলেন সংবেদনশীল ও অনুসন্ধিৎসু একজন লেখক। সমাজের নানা দিকে তার সাহিত্যিক দৃষ্টি ছিল প্রসারিত। তিনি তার চিন্তাশীলতার মধ্য দিয়েই একজন পরিপূর্ণ মানুষ হয়ে উঠেছিলেন।

নয়া শতাব্দী/এসআর

নয়া শতাব্দী ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন

মন্তব্য করুন

এ সম্পর্কিত আরো খবর
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

আমার এলাকার সংবাদ